গিট (Git) হলো হাল আমলের সবচেয়ে প্রসিদ্ধ এবং জনপ্রিয় ভার্সন নিয়ন্ত্রণ সফ্টওয়্যার। …ভার্সন কন্ট্রোল বা ভার্সন নিয়ন্ত্রণ কী – আমরা সেটা দেখবো। আমরা যেহেতু একেবারে প্রাথমিক আলোচনা করছি, তাই অনেক বিষয়ই জানা থাকলেও একটু না একটু আলোচনা করতেই হবে, ধারণা পরিষ্কার হবে, আমরা বিষয়টা বুঝবোও সহজে। মনে রাখতে হবে, এপৃথিবীর সবকিছুর মূলে রয়েছে কিছু কনসেপ্ট বা ধারণা। ধারণাটা বুঝে ফেললে বাকি সব পানিভাত। Git নামটা বুঝার আগে আমি GitHub নামটা শুনেছিলাম, এবং এই দুটোর মধ্যে কোনো পার্থক্য করতে পারতাম না প্রথম প্রথম। আপনাদের মনেও যদি এই প্রশ্নটা থাকে, তাও আমরা পরিষ্কার করবো ইনশাল্লাহ। তবে শর্ত হলো দুটো –
- যদি জানতে হয়, শিখতে হয়, পুরো লেখাটা দুই পর্বেরই শেষ পর্যন্ত পড়তে হবে।
- আমার প্রতি বিশ্বাস রাখুন, খুব সহজে, সংক্ষেপে গিট বুঝাতে চলেছি, এবং আমার মতো মোটা মাথায় যদি ঢুকতে পারে, আপনাদের জন্য তো চিন্তারই কারণ নেই।
সংক্ষেপে বলো – সহজে বলো
গিট সম্পর্কে জানতে হলে কি আপনার এইসব ফিরিস্তি পড়তে হবে বসে বসে? …মোট্টেই না।
অনেকেই গিট শেখার ভিডিও আপলোড করেছেন, অনেক ওয়েবসাইট আছে বিনামূল্যে গিট শিখাবে হাতে ধরে ধরে, অনেক বই আছে গিট-এর উপর। যদি লম্বা কথা পড়ে পড়ে শেখার কোনো ইচ্ছা না থাকে, তাহলে সেগুলো তো দেখা যায়ই-
- গিট-এর উপর Scott Chacon-এর সম্পূর্ণ বই – Pro Git – বিনামূল্যে ডাউনলোড করুন
- অনলাইনে বসে হাতে-কলমে গিট শিখুন – Try Git থেকে
- অ্যাটলাশিয়ান-এর গিট টিউটোরিয়াল
- গিট পরিচিতি – হাসিন হায়দার – shell ব্যবহার করে গিট ব্যবহারের উপর বাংলায় ভিডিও টিউটোরিয়াল
ভার্সন নিয়ন্ত্রণ কী
গিট বুঝতে গেলে একটু বুঝে নেয়া দরকার, ভার্সন নিয়ন্ত্রণ বিষয়টা কী। সহজে বলতে গেলে নিচের টেক্সট ফাইলটি (Readme.txt
) দেখা যাক:
এই টেক্সট ফাইলটিকে আমরা একটা ছোট্ট উদাহরণ হিসেবে নিয়েছি। এখানে আপনারা ভালো করে লক্ষ করলে দেখবেন তিনটা আলাদা আলাদা সময়ের উল্লেখ আছে, যদিও তারিখটা একই আছে। তিনটা আলাদা সময়ে ফাইলটাতে তিনটা আলাদা পরিবর্তন হয়েছে। প্রথম সময়ে (15:03:40) যে লেখাটা ছিল, পরের সময়েই (15:04:27) সেই লেখাটা প্রায় পুরোপুরি বদলে ফেলা হয়েছে (মানে বাদ দিয়ে, যোগ করা হয়েছে)। আবার তার পরের সময়ে (15:04:55) দ্বিতীয় লেখাটা না ছুঁয়ে তার সাথে নতুন কিছু যোগ করা হয়েছে। মনে রাখতে হবে, এই তিনটা পরিবর্তনই কিন্তু একই ফাইলে হয়েছে, শুধু পার্থক্য হলো, এগুলো বিভিন্ন সময়ে হয়েছে। এখন আমরা এই তিনটা সময়কে যদি এই ফাইলটার তিনটা আলাদা আলাদা অবস্থা ধরে নিই, তাহলে তা-ই কিন্তু ভার্সন (version)।
আমাদের ফাইলটি এখন খুললে আমরা কোন অবস্থায় পাবো, মানে কোন ভার্সনে পাবো? অবশ্যই সর্বশেষ ভার্সনে, মানে 15:04:55 সময়ে আপডেট করা ভার্সনটি। কিন্তু ধরা যাক, কোনো কারণে আমাদের প্রথম বাক্যটার (A readme file that is…) জায়গায় দরকার একেবারে প্রথমে যে বাক্যটা লিখেছিলাম, সেই বাক্যটা (মানে: This is a readme file বাক্যটা)। এখন তাহলে কোথায় পাবো সেটা? …কোত্থাও পাওয়া যাবে না, কারণ ফাইলটার পুরোন সেই লেখাটা এখন আর ফাইলে নেই – ঐ লেখাটা মুছেইতো সর্বশেষ অবস্থা পেলাম। …এজন্যই দরকার পড়ে ভার্সন কন্ট্রোল বা ভার্সন নিয়ন্ত্রণের, যেখানে আমাদের পুরোন কাজগুলো কখন কেমন ছিল, তার একটা রূপ আমরা পরেও দরকার পড়লে পাই। আবার এমনও হতে পারে, ফাইলের সব লেখা মুছে কেউ সব উল্টাপাল্টা করে ফেললো, তখন ফাইলের বিভিন্ন ভার্সন থাকলে আমরা পুরোন ভার্সনটাতে ফাইলটাকে ফিরিয়ে নিয়ে গিয়ে বিপদ থেকে উদ্ধার পাবো সহজে। এই কালানুগ কিংবা অবস্থানুগ পরিবর্তনের চিত্রটাই হলো ভার্সন, আর উপরে বর্ণিত কারণগুলোর জন্যই মূলত আমাদের ভার্সন নিয়ন্ত্রণের দরকার পড়ে।
আমরা যারা কোড লিখি, ভার্সন নিয়ন্ত্রণ করাটা তাদের খুব কাজে লাগে। হয়তো তিন মাস আগের করা কোনো কাজ, যা পরে ফেলে দিয়েছিলাম, তা-ই আজকে অন্য এক জায়গায় কাজে লাগছে – তখন পুরোন ভার্সন থেকে আমরা সেটা পেয়ে যেতে পারি। আর, এখন এই গ্লোবালাইজেশনের যুগে আমাদেরকে কখনও কখনও নিজের গন্ডির বাইরেও অন্য কোনো কোডারের সাথে মিলেমিশে কাজ করতে হয়। তখন নিজেদের কাজগুলো এক জায়গায় রেখে দুজনের কাজকে বুঝে-শুনে একত্র করে করে এগিয়ে যাওয়ার একটা দারুণ উপায় হলো ভার্সন নিয়ন্ত্রণ – বিশেষ করে ডিস্ট্রিবিউটেড ভার্সন নিয়ন্ত্রণ – যা গিট-এর মাধ্যমে আরো বেগবান হয়েছে। আবার একই অফিসে একাধিক ডেভলপার একই প্রজেক্টে মিলেমিশে কাজ করলেও গিটের তুলনা নেই, তখন একই কাজের পূণরাবৃত্তি রোধ করে যার যার অবস্থান থেকে কাজকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া যায় খুব সহজেই।
ভার্সন নিয়ন্ত্রণের পুরোন পদ্ধতি ফেলে এখন যখন গিট
এই বিষয়টাও কি জানা লাগবে? সত্যি বলতে কি এই বিষয়টাতে একটা মজার ব্যাপার আছে। উপরে ভার্সন নিয়ন্ত্রণ সম্পর্কে আমরা যে ধারণা পেয়েছি, সেই ধারণা অনুযায়ী আপনাকে যদি আপনার ফাইলের ভার্সন নিয়ন্ত্রণ করতে বলা হয়, কী করবেন আপনি? খুব সহজেই করা যায় – প্রথম লাইনটা লিখে ফাইলটার একটা কপি আলাদা একটা ফোল্ডারে রেখে দিব। তারপর ফাইলটাতে দ্বিতীয় লাইনটা লিখবো, তারপর আরেকটা নতুন ফোল্ডারে ফাইলটা রেখে দিব। এভাবে তিনবার করলে আমাদের একই ফাইলের তিনটা আলাদা আলাদা অবস্থার তিনটা ভার্সন থাকছে – সব সমস্যা সমাধান! হ্যা, প্রথম দিকে আপনার মতো করেই বিষয়টাকে দেখা হতো – আর আগেকার ভার্সন নিয়ন্ত্রণ হতোও এই ধারণার উপর, যেমন: SVN। গিট আসার আগে এসভিএন খুব জনপ্রিয় ছিল, যেখানে প্রতিটা আলাদা আলাদা অবস্থার জন্য একেকটা আলাদা আলাদা ফাইল কিংবা লগ রেখে দেয়া হতো ব্যাকআপ হিসেবে। …এবং সমস্যাটা সেখানেই।
আপনি যে ফাইলে কাজ করেছেন, সেই ফাইলটা ছাড়াও এখন আরো তিনটা ফাইল আপনার হয়ে গেছে। যদি একেকটা ফাইলের আকার 1kb করে হয়, তাহলে আপনার ডিস্কে এখন 4kb (মূল ফাইল + তিনটা ভার্সন) জায়গা জোড়া হয়ে গেছে। বিষয়টা বড় ফাইলের ক্ষেত্রে হলে কী হবে আশা করি আর বুঝিয়ে বলা লাগবে না। আর এখানেই গিট-এর কৃতিত্ব। গিট এই পদ্ধতিতে ভার্সন নিয়ন্ত্রণ করে না।
গিট এসে বললো কি, আচ্ছা, ভালো করে দেখুন তো, আমাদের ফাইল কি এখানে চারটা? …না। বরং একটা ফাইলেরই চারটা আলাদা অবস্থা। এক কাজ করি, প্রথম অবস্থার একটা ছবি তুলে রাখি, তারপর আরেকটা, তারপর আরো একটা ছবি (snapshot) তুলে রাখলেই তো হয় – সব অবস্থার একেকটা ছবি পাওয়া যায়…। আর গিট করলোও তাই। ফাইলের পর ফাইল জমা না করে গিট করলো কি প্রত্যেকটা অবস্থার একেকটা ছবি তুলে রাখার মতো করে রেকর্ড জমা করে রাখলো, ফলে দেখা গেল, সেই রেকর্ডগুলো দেখলেই আমরা ফাইলের পরিবর্তনটা বুঝতে পারি, গাদা গাদা ফাইল জমা করে রাখার দরকার পড়ে না। একারণেই গিট একটি মডার্ন ভার্সন নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি আর সবাই তাকে গ্রহণও করেছে সাদরে।
একটু পরিচিতি…
একটু বলে নেয়া দরকার, গিট দিয়ে ভার্সন নিয়ন্ত্রণের পুরো বিষয়টাতে আপনার ইন্টারনেট সংযোগ থাকার কিন্তু কোনো দরকার নেই। পুরো বিষয়টাই হয় লোকালি, মানে আপনার পিসিতেই, তাই গিট অনেক দ্রুততর। কিন্তু আপনার যদি নিজের গন্ডির বাইরে কারো সাথে কোড শেয়ার করতে হয়, তখন তো স্বাভাবিকভাবেই ক্লাউডে একটু জায়গা আর যোগাযোগের বিষয়টি থাকবে – মানে তখন দরকার হবে ইন্টারনেট বা নেটওয়ার্ক ব্যবস্থা। আমাদের জন্য সেরকমই একটা বিনামূল্যের ক্লাউড হলো github.com, যা আসলে সোর্স কোড তুলে রাখার একটা জায়গা, যেখানে গিট দিয়ে ভার্সন নিয়ন্ত্রণ ছাড়াও অন্যান্য কোডারদের সাথে যোগাযোগ, উইকি, কোড সংক্রান্ত ফোরাম ইত্যাদি সুবিধা রয়েছে। তাহলে বোঝা গেল, git হলো ভার্সন নিয়ন্ত্রণের একটা প্রোগ্রাম বা সফ্টওয়্যার, আর গিটহাব হলো একটা ওয়েবসাইট, যেখানে গিট ব্যবহার করে ভার্সন নিয়ন্ত্রণ ছাড়াও সামাজিক কোডিং ধারণার মতো একটা ব্যাপার কাজ করে। গিটহাবের লগো বা প্রতীক হলো একটা অক্টোপাস।
গিট নিয়ে কাজ করতে দেখলেই আমরা দেখি অনেক অনেক কোড লেখালেখি, আসলে এটাই হলো গিট নিয়ে কাজ করার সহজতর পন্থা (আমি কি ‘সহজতর পন্থা’ বলিনি?)। কিন্তু এছাড়াও গিট ব্যবহারের অনেক GUI বা Graphical User Interface বা দেখে-দেখে-ক্লিক-করে-করে-কাজ-করার প্রোগ্রাম রয়েছে, কিন্তু সেগুলো এখনও হয়তো অতটা সম্পূর্ণ না এবং অনেক ক্ষেত্রে সেগুলোতে সীমাবদ্ধতা আছে, তাই কোডাররা কোড লিখে কাজ করাকেই বেশি পছন্দ করেন। এবং GUI পদ্ধতিতে কাজ করলে একটা সমস্যা হলো একজন এই ইন্টারফেস পছন্দ করেন তো আরেকজন অন্য ইন্টারফেস পছন্দ করেন, তখন আপনার জন্য নিজের অবস্থান তৈরি করাটা কষ্টকর হয়ে উঠতে পারে। কিন্তু যে যেই ইন্টারফেসেই স্বচ্ছন্দবোধ করুন না কেন, যদি তাঁর গিট কোড জানা থাকে, তাহলে যেকোনো পরিবেশ-পরিস্থিতিতেই স্বাভাবিকভাবে, স্বচ্ছন্দে কোড করতে পারবেন তিনি। তাই আমরা আসলে ঐসব ইন্টারফেসভিত্তিক গিট না শিখে খুব সহজে কোড লিখে গিট শিখে নিব।
গিট ব্যাশ – কোড লিখে ভার্সন নিয়ন্ত্রণ
ইংরেজিতে Git Bash লেখা বলে অনেকে একে ‘গিট বাশ’ বলেন, কিন্তু আসলে উচ্চারণটা ‘গিট ব্যাশ’ হবে। গিট ব্যাশ হলো কমান্ড লাইনে, মানে কোড লিখে গিট ব্যবহার করার পদ্ধতি। এটা গিট ইন্সটল করার সময়ই ইন্সটল করে নেয়া যায়, অথবা উইন্ডোজের সাথে থাকা ডস মোডের কমান্ড প্রম্পট (ম্যাক-এর ক্ষেত্রে টার্মিনাল) ব্যবহার করেও কোড করা যায়। আমরা যেহেতু কোড মোডে কাজ করবো, তাই আমরা গিট ব্যাশ ইন্সটল করে নিবো গিট ইন্সটল করার সময়ই।
গিট ইন্সটল করা
মাইক্রোসফ্ট অফিস ব্যবহার করতে হলে যেমন তা ইন্সটল করে নিতে হয়, গিট ব্যবহার করার জন্যও তা ইন্সটল করে নিতে হয় – তবে গিট সফ্টওয়্যারটা যথেষ্ট হালকা। এজন্য আমাদেরকে নিচের URL থেকে গিট-এর সাম্প্রতিক সংস্করণটি ডাউনলোড করে নিতে হবে:
ধর্তব্য ধাপ ১: ডাউনলোড করা ইন্সটলারটি চালু করলে Next চেপে চেপে এগোলে নিচের মতো একটি পর্দা আসবে। এখানে আপনাকে, গিট কোথায় ইনস্টল হবে, তা দেখিয়ে দিতে হবে। C:\ ড্রাইভে ইন্সটল করতেই হবে – এরকম কোনো বাধ্যবাধকতা নেই।
ধর্তব্য ধাপ ২: Next চাপলে আরেকটি পর্দা আসবে, যেখানে আপনাকে গিট-এর কম্পোনেন্ট মানে দরকারি অংশগুলো বাছাই করে নিতে হবে। এখানে আপনি Windows Explorer Integration অংশে Git Bash here এবং Git GUI here পছন্দ করে নিন – আমরা ব্যাশ নিয়ে কাজ করলেও GUI-টা পাশাপাশি থাকবে, এবং ঠিকমতো ইন্সটল হলে মাউসের রাইট বাটনের সাথে এই দুটো অপশন যোগ হয়ে যাবে। Next চাপুন।
ধর্তব্য ধাপ ৩: PATH বাছাই পাতায় Use Git from Git Bash only বাছাই করে Next চাপুন।
ধর্তব্য ধাপ ৪: Line ending conversions-এ Checkout Windows-style, commit Unix-style line endings বাছাই করে Next চাপুন।
ব্যস, গিট ইন্সটল হয়ে গেল।
এবারে গিটকে নিজের, সম্পূর্ণ আপন করে নেয়ার পালা। Start » Git » Git Bash-এ ক্লিক করুন। ব্যস, উইন্ডোজের ডস মোডের মতো একটা কমান্ড কনসোল খুলবে, এখানেই আমরা কাজ শুরু করবো। গিটকে আপন করে নেবার জন্য দুটো কাজ করতে হবে:
- গিটকে নিজের নামটা বলে দেয়া
- গিটকে নিজের ইমেইল ঠিকানাটা দিয়ে দেয়া
ধরা যাক আমার নাম Someone
আর ইমেইল ঠিকানা হলো someone@example.com
, তাহলে যা লিখতে হবে-
git config --global user.name "Someone" git config --global user.email "someone@example.com"
ব্যস গিট এবার আপনার, শ্রেফ আপনার জন্য প্রস্তুত। 🙂 এই কাজটা বারবার করতে হবে না, ব্যস এই একবারই।
গিট ব্যবহারের প্রাথমিক জ্ঞানের আজকের আলোচনা এই পর্যন্তই। এখানে আমরা গিট সম্পর্কে প্রায় সম্পূর্ণ অন্তর্নিহীত ধারণা পেয়ে গেলাম। আগামী পর্বে আমরা গিট ব্যবহার করে ভার্সন নিয়ন্ত্রণ করা শিখে নিব মাত্র ৬টা কমান্ড দিয়ে, ইনশাল্লাহ।
আগামী পর্বে সমাপ্য…
– মঈনুল ইসলাম
🔗 mayeenulislam.github.io
দারুন! টিউটোরিয়াল নয় যেন থ্রীলার পড়ছিলাম, শেষ হতেই মনে হল হায় হায় এত তাড়াতাড়ি শেষ হয়ে গেল! আমি কি বলতে পারি গিট অর্ধেক শিখে গেলাম?
কী জানি বাপু, থ্রীলার না লিখলেও nishachor.com-এ অ্যাডভেঞ্চার লিখি বলেই হয়তো ওরকম কিছু গেঁথে গেছে। ধন্যবাদ আপনাকে। 🙂
একটু দেখে বলবেন আমি ঠিকঠাক মত পেরেছি কিনা? http://prntscr.com/53ofhd
আমার তো মনে হচ্ছে, শুধু পারেনইনি, অপূর্ব পেরেছেন! এগিয়েও গেছেন। 🙂
শুভ কামনা।
ভাই এটা কি লিখলেন? অনেক অনেক সহজে কি ভাবে লিখলেন। মজা করলাম। অনেক সুন্দর লেখা থ্যাংকস।
পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম————-অভিভূত সহজ লেখায় অনেক কিছুই ফকফকা হইছে…………….
Darun.
how to clone my own domain to my pc by git? please tell me. i dont want to upload my project to github, i want to upload it my own domain….
আপনাকে যদি ঠিকমতো বুঝি, তাহলে, যতটুকু বুঝি, আপনার নিজের সার্ভারে গিট ইন্সটল করে নিতে হবে। কিভাবে সেটা করা যায় তা আমার জ্ঞানের বাইরে এই মুহূর্তে। তবে এই লিংক হয়তো আপনাকে সহায়তা করতে পারে…
at first copy the repository link. open git bash – git clone your_repository_http after then add files,edit them.
দারুন লিখেছেন! অনেক ধন্যবাদ আপনাকে 🙂
অনেক সুন্দর Carry on bro….
দারুন লিখেছেন! অনেক ধন্যবাদ আপনাকে
অনেক ভালো লাগলো।
মনেই হচ্ছিলো না কোন টিউটরিয়াল পড়ছি। মনে হচ্ছিলো যেন তিন গোয়েন্দার বই পরছিলাম 🙂
দারুন মাইনুল, খুব সুন্দর, গল্পের মাধ্যমে এতো সহজে কোনো টপিক বুঝানো যায় তা না পড়লে বুঝতে পারতাম না | এগিয়ে যান আপনি, আপনার সর্বাঙ্গীন সফলতা কামনা করছি….. মাহফুজুল আলম, টেকনোভিস্তা লিমিটেড.
আপনি পড়েছেন, এটা আমার সৌভাগ্য।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। 🙂
অনেক সুন্দর এবং গোছালো একটা লেখা। বাংলায় এমন সুন্দর আর্টিকেল খুব কমই পাওয়া যায়।
অনেক উপকারে আসলো । আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দিন ।